নিরাপদ খেজুর গুড়, যা বাংলাদেশের একমাত্র BSTI সার্টিফায়েড এবং বিসিএসআইআর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ল্যাব টেস্টেড।
শীত আসলেই বাংলার রাস্তার আশেপাশে প্রতিটি মোড়ে মোড়ে দেখতে পাওয়া যায় পিঠার দোকান, কিন্তু স্বাস্থ্য সচেতন ভোজন রসিকরা বেছে নেন ঘরে বানানো পিঠা। আর অনলাইনেও খোঁজেন বিশ্বাসযোগ্য স্থান, যেখান থেকে ১০০% খাঁটি গুড় নিতে পারবেন। আর তাই আমরা আমাদের সম্মানিত কাস্টমারদের ১০০% খাঁটির নিশ্চয়তা দিতে আমাদের প্রোডাক্টের BSTI অনুমোদন নিশ্চিত করেছি।
প্রতি গাছে রস সংগ্রহর পর ৪-৫ দিন জিরান বা বিরতি দিয়ে আবার রস সংগ্রহ করা হয় গুড় এর জন্য।
আমরাই একমাত্র যারা পণ্যর মান যাচাই এর জন্য BSTI করিয়েছি।
পণ্যর পুষ্টিগুণ ও মান জানার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও BCSIR থেকে টেস্ট করিয়েছি।
পণ্যর গুনগত মান নিশ্চিত করার জন্য এয়ার টাইট ও ফুড-গ্রেড প্যাকেজিং করেছি।
নিজস্ব জমি থেকে ও নিজস্ব গাছি দ্বারা তৈরিকৃত।
নিরাপদ খেজুরের গুড় এর গ্যালারী
সচরাচর জিজ্ঞাস্য প্রশ্নাবলি
কিভাবে খেজুর গুড় সংরক্ষণ করবো ?
১) বায়ু রোধী পাত্রে গুড় সংরক্ষণ করতে হবে। বাতাসের প্রভাবে পাটালি গুড়ে কালো দাগ পড়তে পারে, তাতে ফাঙ্গাস পড়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
২) স্বাভাবিক ভাবে ১০-১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় গুড় ৩-৬ মাস সংরক্ষণ করা যায়।
৩) ভেজা হাত অথবা ভেজা চামচ ব্যবহার করলে দ্রুত ফাঙ্গাস পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
৪) ঝোলা গুড় সংরক্ষণের জন্য প্লাস্টিকের রঙ্গিন বোতল ব্যবহার করা যাবেনা। কাঁচ বা সিলভারের পাত্রে রাখতে হবে তাতে গুড়ের স্বাদ-গন্ধ বেশিদিন অটুট থাকবে। গুড় সংরক্ষণের জন্য মাটির পাত্র সবচেয়ে উপযোগী।
৫) ঝোলা গুড়ে পানির পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি থাকায় সহজে ফাঙ্গাস পড়ে কেমিক্যাল ফ্রী গুড় মুখ খোলার পরে সর্বোচ্চ ১ মাস পর্যন্ত কক্ষ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যাবে। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য নরমাল ফ্রিজিং ব্যবহার করুন। ডিপ ফ্রিজিং অবশ্যই পরিহার করতে হবে।